আলমারাই চিজ
চিজের গুরুত্ব এবং উপকারিতা – শিশুর পুষ্টি বৃদ্ধি করুন! 🧀👶
জন্মের পর থেকে শিশুদের শরীরে আয়রন, ক্যালসিয়াম, ভিটামিনের চাহিদা বাড়তে থাকে, যা শুধুমাত্র ব্রেস্টমিল্ক থেকে পূরণ করা সম্ভব নয়। ৬+ মাস থেকেই শিশুর খাবারে চিজ যোগ করার মাধ্যমে এই চাহিদা পূরণ করা যায়। যদিও আমাদের দেশে আবহাওয়া ও জলবায়ুগত কারণে ৮+ মাস থেকেই চিজ দেওয়া ভালো।
চিজের গুরুত্ব:
➡️ হাড় গঠন: চিজের ক্যালসিয়াম এবং আয়রন শিশুর হাড়ের গঠন সুগঠিত করতে সহায়তা করে।
➡️ দাঁত ও মাড়ি: দাঁতের গঠন, মাড়ি শক্ত করা এবং দাঁতের স্বাস্থ্য সুরক্ষায় চিজ গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখে।
➡️ ভিটামিন-ডি: চিজ ভিটামিন-ডি এর চাহিদা পূরণ করে, যা শিশুর দেহের জন্য অপরিহার্য।
➡️ ব্রেইন ডেভেলপমেন্ট: চিজ ব্রেইন ডেভেলপমেন্টে সাহায্য করে, মস্তিষ্কের কার্যক্রম উন্নত করে।
➡️ হার্ট সুস্থ রাখা: হার্টকে সুস্থ রাখতে চিজ একটি কার্যকর উপাদান।
➡️ পেশী গঠন: চিজের প্রোটিন পেশী গঠনে সহায়তা করে।
➡️ বিশেষ পুষ্টি উপাদান: চিজে জিংক এবং ভিটামিন বি-১২ থাকে, যা অন্যান্য ডেইরি প্রোডাক্টে পাওয়া যায় না।
➡️ ক্যালসিয়াম: চিজে দুধের চেয়ে বেশি ক্যালসিয়াম থাকে, যা শিশুর হাড় গঠনে সহায়ক।
আরও পুষ্টি গুণ:
➡️ দুধ কম পান করা শিশুদের জন্য: যেসব শিশু দুধ কম পান করে, তাদের ক্যালসিয়াম চাহিদা পূরণে চিজ একটি দারুণ অপশন।
➡️ বড়দের জন্যও উপকারী: ৪০ বছরের পর নারীদের ক্যালসিয়াম ঘাটতি দেখা দেয়। যাদের দুধ হজম হয় না, তাদের জন্য চিজ একটি বেস্ট অপশন।
➡️ গর্ভবতী ও নতুন মায়েদের জন্য: চিজ গর্ভবতী ও নতুন মায়েদের পুষ্টিচাহিদা মেটাতেও সহায়ক।
Almarai চিজ – পুষ্টিতে ভরপুর!
বিঃ দ্রঃ চিজের এই সল্ট কন্টেন্টের কোনও সমস্যা নেই, কারণ সল্ট ছাড়া চিজ তৈরি করা সম্ভব নয়। কম বা বেশি সল্ট অবশ্যই থাকবে।
চিজ খাইয়ে শিশুর পুষ্টি নিশ্চিত করুন এবং পরিবারের সকলের জন্য এটি স্বাস্থ্যকর বিকল্প হিসেবে ব্যবহার করুন! 💪🧀